সূরা আল-কিয়ামাহ | আল কুরআনের ৭৫ তম সূরা
MP3•Thuis aflevering
Manage episode 296544374 series 2921591
Inhoud geleverd door Quran For Lifeline. Alle podcastinhoud, inclusief afleveringen, afbeeldingen en podcastbeschrijvingen, wordt rechtstreeks geüpload en geleverd door Quran For Lifeline of hun podcastplatformpartner. Als u denkt dat iemand uw auteursrechtelijk beschermde werk zonder uw toestemming gebruikt, kunt u het hier beschreven proces https://nl.player.fm/legal volgen.
সূরা আল-ক্বিয়ামাহ (আরবি ভাষায়: القيامة) । শ্রেণী: মাক্কী সূরা, নামের অর্থ: মহাপ্রলয় - পুনরুত্থান, অবতীর্ণ হওয়ার সময়: হিজরত-পূর্ব, সূরার ক্রম: ৭৫, আয়াতের সংখ্যা: ৪০, পারার ক্রম: ২৯, মঞ্জিল নং: ৭, রুকুর সংখ্যা: ২, সিজদাহ্র সংখ্যা: নেই । শানে নুযূল: ইসলাম ধর্ম প্রচারকালীন সময় নবী মুহাম্মদকে কাফেররা ক্বিয়ামাত সম্পর্কে বিভিন্ন প্রকার প্রশ্ন করতো; এসকল প্রশ্নের উত্তরে এই সূরাটি অবতীর্ণ হয়। ব্যাখ্যা: এই সূরাটি কেয়ামত সম্পর্কে সন্দেহের অবসান ঘটিয়েছে। এই সূরায় বলা হয়েছে আগে কাফেরেরা ভাবত আমরা তো মরার পর পঁচে গলে যাব।তাহলে আল্লাহ তায়ালা কীভাবে আবার সৃষ্টি করবেন? কিন্তু কুরআনে বলা হয়েছে যে,আল্লাহ তায়ালা তাদের আঙ্গুলগুলো পর্যন্ত সন্নিবেশন করতে সক্ষম।তারা প্রশ্ন করে কেয়ামত কবে হবে?আল্লাহ তায়ালা বলেছেন যে (আমার ব্যক্তিগত ভাষায়) কেয়ামত সেদিন হবে যেদিন দৃষ্টি চমকে যাবে,সূর্য ও চাঁদ জ্যোতিহীন হয়ে যাবে,চাঁদ ও সূর্যকে একত্র করা হবে। তখন মানুষ বলবে পালানোর জায়গা কোথায়? কিন্তু তারা ঠাঁই পাবার জায়গা পাবে না একমাত্র আল্লাহর আরশে আযীম ছাড়া। সেখানে নেকব্যক্তিরা স্থান লাভ করবে? মূলত মানুষ ভবিষ্যতেও ধৃষ্টতা দেখাতে চায়। যার কারণে তারা এসব ব্যাপারে মাথা ঘামায়।সেদিন তারা জীবনে যা করেছে তা তাদেরকে দেওয়া হবে।কিন্তু তারা এসব পাওয়ার পরও অজুহাত পেশ করবে। নবীজি এসব আয়াত মুখস্ত করার জন্য জিবরাঈল আঃ এর সঙ্গে ঠোঁট নাড়িয়ে পড়তেন।আল্লাহ তায়ালা এর প্রেক্ষিতে বলেন যে, হে নবী আপনার এভাবে পড়ার দরকার নেই। জিবরাঈল যা কিছু বর্ণনা করেন তার দিকে অনুসরণ করুন। মুখস্ত করানোর দায়িত্ব আমার। তবুও মানুষ পরকালকে উপেক্ষা করে। আর এসব অজুহাত এসবেরই কারণ। সেদিন নেককারেরা প্রভুর দিকে উজ্জ্বল মুখমন্ডল ফিরিয়ে রাখবে। আর বদকারেরা এর বিপরীতভাবে থাকবে। তারা নামাজ পড়েনি আল্লাহর ইবাদত করেনি। আর এসবের কারণে তাদের এই পরিণতি হবে। মানুষ মনে করে তাদের এভাবে ছেড়ে দেওয়া হবে। তারা স্খলিত বীর্য ছিল। অতঃপর তারা ছিল রক্তপিন্ড এবং আল্লাহ তাঁকে সুবিন্যস্ত করেছেন। আর সৃষ্টি করেছেন নারী ও পুরুষ। তাহলে কি এভাবে তিনি মৃত্যুর পর পুনরায় জীবিত করতে পারবেন না? অবশ্যই পারবেন। সুতরাং কেয়ামত অবশ্যই হবে। এ ই সূরা এসব বিষয় সম্পর্কেই বলা হয়েছে।
…
continue reading
39 afleveringen